INDICATORS ON সকালে খালি পেটে কলা খাওয়ার উপকারিতা YOU SHOULD KNOW

Indicators on সকালে খালি পেটে কলা খাওয়ার উপকারিতা You Should Know

Indicators on সকালে খালি পেটে কলা খাওয়ার উপকারিতা You Should Know

Blog Article

কলা নিঃসন্দে একটি সুস্বাদু ফল। অধিকাংশ জনেই কলা খেতে পছন্দ করে, কিন্তু কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পকে আমরা অনেকেই জানি না। আবার অনেকেই আছে উপকারিতার কথা শুনেই অতিরিক্ত কলা খেয়ে থাকে, যা স্বাস্থের জন্য ক্ষতির কারণ। আজকে আমরা কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পকে জানবো।

কারফিউ, ১৪৪ ধারা, জরুরি অবস্থা। বাংলাদেশের মানুষ এই শব্দগুলোর সাথে খুব কমই ...

কলার উপকারিতা

আরো পড়ুন: কালোজিরা সর্বরোগের মহাষৌধ

কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় কলার উপকারিতা

কলাগাছ একটি বীরুৎ শ্রেণীর উদ্ভিদ। এটি একবীজপত্রী উদ্ভিদ। অধিকাংশ গাছ বহুবর্ষজীবী। মাটির নিচের রাইজোম বা কন্দ এবং মাটির উপরে একটি ছদ্মকান্ড নিয়ে এই গাছ গঠিত। এই গাছের পাতা ও কান্ড দুটোই click here সবুজ রঙের হয়ে থাকে। কাঁচা কলা সবুজ ও পাকলে তা হলুদ রঙের হয়ে যায়। 

বাতাবি লেবুর উপকারিতা

চুরির সংজ্ঞা দাও। কোন কোন ক্ষেত্রে চুরি দস্যুতার শামিল হবে?

দামে কম কিন্তু মানের দিকে সেরা একটি খাবার হল কলা। এটি খেতেও দারুণ। অনেকের প্রিয় খাবার বা ফলের একটি হল কলা। প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও অন্যান্য পুষ্টিসমৃদ্ধ একটি ফল এটি। এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার ইত্যাদি। এ সকল উপাদান দেহের জন্য খুবই উপকারী। এবার জেনে নিবো কলার উপকারিতা।

ভিটামিন ঘাটতি পূরণের জন্য কলা অত্যন্ত দারুণ সম্পন্ন। গড়ে একটি কলা আমাদের দৈনন্দিন ভিটামিন বি৬ চাহিদার পাঁচ শতাংশ পূরণ করতে পারে। এটি শরীরের সুস্থ কোষ তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় ইনসুলিন, হিমোগ্লোবিন এবং অ্যামিনো অ্যাসিড গঠনে সাহায্য করে। এছাড়াও, ভিটামিন সি দৈনন্দিন চাহিদা ১৫ শতাংশ কলা পূরণ করে।

কলায় ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়ামের পাশাপাশি থাকে ট্রিপটোফ্যান নামক এক ধরণের অ্যামিনো এসিড। কলা খাওয়ার পর, এই এসিড রক্তে মিশে গিয়ে রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে সেরোটোনিন নামক এক ধরণের উপাদান তৈরি করে, যা আমাদের আনন্দদায়ক অনুভূতি সৃষ্টি করার জন্য কাজ করে। তাই মনকে ফুরফুরে করার জন্য, মানসিক চাপ, হতাশা এবং বিষন্নতা দূর কারার জন্য কলা খাওয়া যেতে পাড়ে।

কলা অপরিহার্য ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ। একটি মাঝারি আকারের কলায় থাকে:

০৪। শক্তি বৃদ্ধি: কলার প্রাকৃতিক শর্করা দ্রুত এবং টেকসই শক্তির উৎস প্রদান করে, যা গর্ভাবস্থায় প্রায়ই অনুভব করা ক্লান্তি মোকাবেলা করতে সাহায্য করে।

কোলন সংক্রান্ত বিভিন্ন রোগ দূর করতে এটি বেশ ভূমিকা রাখে। পাশাপাশি কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধেও এটি বেশ কার্যকর।

Report this page